বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি


আপনি যদি ঘরে বসে কোনরকম শারীরিক পরিশ্রম ছাড়া টাকা ইনকাম করতে চান। তাহলে আপনার জন্য ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরটা বেস্ট। ডান্সিং শিখে টাকা ইনকাম করতে চাইলে, আপনাকে জানতে হবে ফ্রিল্যান্সিং এর থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি।
আমরা অনেকেই জানিনাযে, বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি। যদি এ সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে আজকের আর্টিকেলটি খুব মনযোগ দিয়ে পড়ুন।

পেজ সূচিপত্র : বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে  ডিমান্ডডেবল সেক্টর কোনটি

ফ্রিল্যান্সিংয়ে এসে কাজ করার ক্ষেত্রে আমাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে, বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি। এ সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। আর যার জন্য আমরা ফ্রিল্যান্সিং এ সঠিক হয়ে কাজ করতে পারছি না। আর তাই আজকের এই আর্টিকেলটি পরে আপনারা জানতে পারবেন। বর্তমান ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডডেবল  সেক্টর কোনটি।

ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিম্যান্ডে বলে একটি সেক্টর। ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে ইন্টারনেট সোশ্যাল মিডিয়ার একটি সার্চ ইঞ্জিন। যেটাতে আপনি ঘরে বসে, এই প্লাটফর্মটি ব্যবহার করে।  কোনো ধরনের পণ্য সেবা ব্যান্ড বা যেকোনো প্রতিষ্ঠানের প্রচারণা চালানোর একটি মাধ্যম। 
যতদিন যাচ্ছে মানুষ অনলাইনে দিকে আগ্রহী হচ্ছে। আর এই অনলাইনকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসায়ীরা তাদের পণ্য বা সেবা মানুষের সামনে প্রচার-প্রচারণা করার জন্য যে মাধ্যম ব্যবহার করছে তাকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলে। আর এই জন্যই আয় ডিজিটাল মার্কেটিং এর ডিমান্ড সবচাইতে বেশি।

 ফ্রিল্যান্সিং এর যতগুলো সেক্টর রয়েছে, তার মধ্যে, ওয়েব ডিজাইন, কনটেন্ট রাইটিং,গ্রাফিক্স ডিজাইন, সবগুলো আলাদা আলাদা কনটেন্টর কাজ। সকল ধরনের কাজ শেষে কনটেন্টটি প্রচার- প্রচারণার জন্য একজন ডিজিটাল মার্কেটিংকে প্রয়োজন।

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সবচাইতে ডিমান্ডেবল সেক্টর হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। তবে সময়ও কাজ বেড়ে সেক্টর আলাদা হতে পারে।
নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেওয়া হল,

১.(SEO) এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন 
২.(SEM) এস ইএম সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং 
৩.(Content marketing) কনটেন্ট মার্কেটিং 
৪.(Email marketing) ইমেইল মার্কেটিং 
৫.(Affiliate marketing) এফিলিয়েট মার্কেটিং 
৬.(SMM) সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং 
৭.(Video marketing ) ভিডিও মার্কেটিং

উপরের যেকোনো একটিকে সেক্টর পছন্দ করে আপনি কাজ শুরু করতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সিংএ কতোগুলো সেক্টর রয়েছে এবং কি কি 

ফ্রিল্যান্সিংএ কতোগুলো সেক্টর রয়েছে এবং কি কি তা আমরা অনেকেই যানিনা।আজকে আমার আলোচনা করবো ফ্রিল্যান্সিংএ কোন কোন সেক্টরে কাজ করা যায়। এবংফ্রিল্যান্সিংএকয়টি সেক্টর রয়েছে।

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিংকে বহু সেক্টর রয়েছে।যেগুলো তো কাজ করে আমরা মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারেন। এ সমস্ত সেক্টরের মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য সেক্টর  টি হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং।

যেখানে অনেক বেকার যুবক কাজ করে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে।এছাড়াও ফ্রিল্যান্সিং এ আরও বহু সেক্টর  রয়েছে।
যেমন, আর্টিকেল রাইটিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট,গ্রাফিক্স ডিজাইন, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ভিডিও এডিটিং, এসিও মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং, ইত্যাদি আরো বহুত ফ্রিল্যান্সিং এ সেক্টর হয়েছে।আপনি চাইলে ফ্রিল্যান্সিং শিখ এই সেক্টরগুলো তে কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সিং এ কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি।তা আমরা অনেকেই জানি আবার অনেকে জানিনা। এ বিষয় নিয়ে অনেকের মধ্যে অনেক ডাউট কাজ করে। আজকের আর্টিকেলটি পরে আপনারা জানতে পারবেন ফ্রান্সের কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি।

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিংএ ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা সবচাইতে বেশি। এর কারণ ডিজিটাল মার্কেটিং এমন এক সেক্টর যার মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং এর সমস্ত কাজ করা যায়। যার কারণে অন্যান্য সেক্টরের তুলনায় এর চাহিদা অনেক বেশি হয়ে থাকে।

মানুষ তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা ছোটখাটো ব্যবসা করার ক্ষেত্রেও ডিজিটাল মার্কেটিং এর সাহায্য নিয়ে থাকে। এই ডিজিটাল মার্কেটি মানুষের দৈনন্দিন  কাজগুলোকে সহজ করে তুলেছে। তাই বলা যায় বর্তমানে সবচেয়ে চাহিদা সম্পন্ন সেক্টর হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং।

ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কোন কোন বিষয়গুলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ

আমরা অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করতে চাই। কিন্তু অনেকেই জানেন না ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কোন কোন বিষয়গুলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।আজকের আর্টিকেল মাধ্যমে আপনাদেরকে জানাবো। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কোন কোন বিষয়ের গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। 

1.ইন্টারনেট সম্পর্কে দক্ষত।
ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে ইন্টারনেট সম্পর্কে দক্ষতা অর্জন করতে হবে।

2.গুগল এবং ইউটিউব ব্যবহার।
গুগল ইউটিউবের ব্যবহার খুব ভালোভাবে জানতে হবে। এবং প্রয়োজনীয় তথ্য বের করার দক্ষতা অর্জন করতে হবে। 
3.ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ।
ক্লায়েন্টের সঙ্গে যোগাযোগ করার দক্ষতা অর্জন করতে হবে। বিশেষ করে ইংরেজিতে আর্টিকেল লেখা এবং কথা বলার দক্ষতা থাকতে হবে।
ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য এই বিষয়গুলোর উপর খুব গুরুত্ব দিতে হবে। এ বিষয়গুলোর উপর আপনি জ্ঞান অর্জন করলে।আপনি একজন ভালো ফ্রিল্যান্সার হতে পারবেন।

কোন ফ্রিল্যান্সিং কাজের আয় বেশি

যারা নতুন অবস্থায় ফ্রিল্যান্সিং করতে চায়। তাদের মনে একটি প্রশ্ন আসতে পারে। কোন ফ্রিল্যান্সিং কাজের আয় সব থেকে বেশি। তাই আজকে আমরা আলোচনা করব কোন ফ্রিল্যান্সিং কাজ করলে আপনি সব থেকে বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

মাইক্রোসফট অফিস:

মাইক্রোসফট এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে কাজের দক্ষতার উপর ভিত্তি করে ২০ ঘন্টার কাজ ১ ঘন্টায় করা সম্ভব। আর এই কারণে মাইক্রোসফট কাজের সময় অনেক কম লাগে। যার কারণে অল্প সময়ে বেশি কাজ করে।আপনি প্রচুর টাকা আয় করতে পারেন।

কপিরাইটিং :

যারা নির্ভুল খুব দ্রুত কপিরাইটিং করতে পারেন। তারা ফ্রিল্যান্সিং এর কপিরাইটিং কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। বর্তমানে কবেরান্টিং মানুষের শীর্ষ ১০ টি চাহিদার  মধ্যে একটি। কবের রাইটিং করে আপনি বেশ ভালো টাকা আয় করতে পারেন।

ট্রান্সক্রিপশন:

ট্রান্সক্রিপশন এমন একটি কাজ যেটা একটি বাসা থেকে আরেকটি ভাষাতে রূপান্তর করাকে বুঝায়। যারা আরবি, রুশ, ফ্রেন্ডস, আরো বিভিন্ন ধরনের ভাষায় পারদর্শী। তারা ট্রান্সক্রিপশন কাজ করে অল্প সময়ের মধ্যে।অনেক টাকা ইনকাম করতে পারে। বিগত সময়ের চাইতে বর্তমানে কাজের চাহিদা অনেক বেড়েছে। তাই আপনি যদি ট্রান্সক্রিপশন কাজে দক্ষ হন। তাহলে কাজটি করে বেশ ভালো টাকা ইনকাম করতে পারেন।

ডাটা আ্যনালিটিক্স:

বর্তমান সময়ে ডাটা অ্যানালিটিক্স কাজের মার্কেট প্রাইস বেড়ে প্রায়  ২৮০ মার্কিন বিলিয়ন ডলার হয়ে দাঁড়িয়েছে।যারা ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে আগ্রহী।তারা দক্ষতা বাড়িয়ে ডাটা আ্যনালিটিক্স কাজ করে। অনেক টাকা আয় করতে পারে। ডাটা আ্যনালিটিক্স কাজের আয় সব থেকে বেশি।

অন্যান্য আর বিভিন্ন ধরনের কাজ করে আপনি বেশ ভালো টাকা আয় করতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সিংয়ের ভবিষ্যৎ কি

আপনারা যদি ফ্রিল্যান্সিং কাজ শুরু করতে চান তাহলে আপনাদের মাথায়  ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন আসতে পারে। তাই আপনাদেরকে জানাবো ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি। ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে মুক্ত একটি পেশা, যেটাতে আপনি  ঘরে বসে আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ বা কম্পিউটারের মাধ্যমে কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

বর্তমান বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষ এখন ইন্টারনেটের উপর নির্ভরশীল। আর এর কারণে ফ্রিল্যান্সিংয়ের চাহিদা দিনকে দিন বেড়ে চলেছে। বর্তমান বিশ্বের উন্নত দেশগুলো স্থায়ী কর্মীর চাইতে আউটছোর্স এর প্রবণতা বাড়ছে।আর এতে করে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজের চাহিদাও বাড়ছে।

বাংলাদেশে বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম এর প্রতি বেশি আগ্রহী হচ্ছে। ফ্রিল্যান্সিং বেকারত্বের হার কমাতে সাহায্য করছে। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর প্রতি মানুষের আগ্রহ যেভাবে বাড়ছে। এতে করে ধারণা করা যাচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ ভীষণ উজ্জ্বল হতে চলেছে। অবশেষে একটা কথাই বলবো।সঠিক গাইডলাইন অনুসরণের  মাধ্যমে ভালোভাবেই স্কিল জব্দ করতে পারেন। তাহলে বাংলাদেশ থেকে আপনার ভবিষ্যৎ সামনে খুব উজ্জ্বল হতে চলেছে। আপনার ক্যারিয়ার খুব ভালো পজিশনে থাকবে ইনশাল্লাহ।

ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কিসের প্রয়োজন

ফ্রিল্যান্সিং আপনার ধারণা থেকে অনেকটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। অনেক লোক বিশ্বাস করে যে ল্যাপটপ এবং ইন্টারনেটের সাহায্যে অনলাইনে কাজ করে অর্থ উপার্জন করা যায়।কিন্তু এটা সত্যি না আগে আপনাকে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নিজেকে দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে এবং বিকাশ অনুশীলনে ও শেয়ার এবং উত্তরসর্গের প্রয়োজনীয়তা দরকার।দক্ষতা বিকাশ অনুশীলন এবং চাকরি এগুলো  খুঁজে পেতে সমস্যা হয়।

আপনি প্রথমে কাজ খুঁজতে গেলে কয়েক সপ্তাহ বা এমন কি কয়েক মাস সময় লাগতে পারে তাই আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে। আপনি যদি অনেক দ্রুত অর্থ উপার্জন করতে চান বা বিল পরিশোধ করতে চান এবং ঋণ শোধ করতে চান এবং দায়ভার, ঋণ থেকে আপনি যদি নিজে মুক্তি পেতে চান তাহলে আপনাকে মন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করে দক্ষতা অর্জন করতে হবে।

যদি আপনার একজন বা দুইজন ক্লায়েন্ট থাকে তাহলে আপনি নিরাপদ ভাবে আপনার ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং করা এবং আর্থিক স্বাধীনতা খোঁজার লক্ষ্য অর্জনে করার লক্ষ্যে কঠোর পরিশ্রম করতে ইচ্ছুক হলে আজকের এই নিবন্ধন করুন।ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন সেগুলো নিচে দেওয়া হল।
  1. সঠিক সরঞ্জাম নিন
  2. আপনি কি নিয়ে কাজ করতে চান সেটা ঠিক করুন
  3. আপনার দক্ষতা বাড়ান
  4. একটি প্ল্যাটফর্ম খুঁজুন
  5. আপনার প্রোফাইল তৈরি করুন
  6. পোটফোলিও তৈরি করুন
  7. পার্টটাইম ফ্রিল্যান্সিং শুরু করুন
  8. সঠিক মূল্য চার্জ করুন
  9. আপনার প্রথম ক্লায়েন্ট খুঁজুন
  10. আপনার পেশাদার নেটওয়ার্ক তৈরি করুন
  11. প্রত্যাশার বাহিরে ক্লাইন্টকে কাজ ডেলিভারি দিন

বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সিং এর কোন কাজে চাহিদা বেশি

বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার আগ্রহ দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমানে বাংলাদেশে বহু মানুষ ফ্রিল্যান্সিং এ কাজ করার মাধ্যমে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করছে।আপনার যদি ফ্রিল্যান্সিং করার আগ্রহ থেকে থাকে তাহলে আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, বাংলাদেশের কোন ফ্রিল্যান্সিং কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি।
বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সিং কাজের মধ্যে গ্রাফিক্স ডিজাইনের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। অনেকেই রয়েছে যারা গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে চায়।কিন্তু সঠিক গাইডলাইন না পাওয়ার তার কারণে শিখতে পারেনা। গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে হলে কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে বিশেষ কিছু টুল সম্পর্কে ধারনা লাভ করা জরুরী।যেমন।
ক্যানভা, চ্যাটজিপি, এডোবি ফটোশপ, ইত্যাদি টুল এর মাধ্যমে গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ সম্পন্ন করা হয়। বাংলাদেশ আরও কিছু কাজ রয়েছে যেগুলো অনেক জনপ্রিয়। সেগুলো হল।এসইও,ডিজিটাল মার্কেটিং,ভিডিও এডিটিং, আর্টিকেল রাইটিং, ইত্যাদি কাজ এখন বাংলাদেশে খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আর এ সমস্ত কাজের চাহিদা এখন বাংলাদেশে অনেক।

চাকরি নাকি ফ্রিল্যান্সিং কোনটা করবেন 

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং করার চাইতে মানুষের মধ্যে দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। সমস্যা থেকে অনেকে হয়তোবা ভাবছেন চাকরি করবো নাকি ফ্রিল্যান্সিং। আপনার মনে যদি প্রশ্ন এসে থাকে চাকরি নাকি ফ্রিল্যান্সিং কোনটা করব। তাহলে বলব সেটা আপনার একান্তই নিজের ব্যক্তিগত বিষয়। তবে চাকরি এবং ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে কিছু সুবিধা অসুবিধা রয়েছে। তাহলে চলো না বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক। 
এই দুটো এর মধ্যে আমাদের সর্বপ্রথম যেটা ভাবতে হবে সেটা হলো। এ দুটোর মধ্যে আপনার কোনটাতে ভালো স্কিল রয়েছে। আপনি কোন কাজটা ভালো করতে পারবেন। সেটা কাজটা করা আপনার জন্য বেটার।চাকরি আর ফ্রিল্যান্সিং কোনটাই কোনটার থেকে কম না।

চাকরির ক্ষেত্রে আপনি মাস শেষে নির্দিষ্ট একটি বেতন পাবেন। আর ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে আপনি যত বেশি কাজ করবেন আপনাকে তত বেশি টাকা দিবে।আবার ফ্রিল্যান্সিংয়ে আপনাকে সপ্তাহে সাত দিন কাজ করতে হবে। আর চাকরির ক্ষেত্রে আপনি সপ্তাহে দুই দিন ছুটি পেয়ে যাবেন।চাকরির ক্ষেত্রে আপনাকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ করতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোন সময় নেই আপনি যখন ইচ্ছে কাজ করতে পারেন। এক কথায় ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে মুক্ত একটি পেশা।যে কাজে আপনার বস আপনি নিজেই।

ফ্রিল্যান্সিং কাজের সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে আপনি যেখানে থাকেন না কেন সেখান থেকে কাজ করতে পারবেন। আর আপনি যত বেশি কাজ করবেন আপনার টাকা ইনকাম তত বেশি হবে। আর আপনি যদি কোন ইন্টারন্যাশনাল মানের কাজ পেয়ে যান তাহলে আপনার প্রচুর ডলার ইনকাম হবে। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। আপনি কি করতে চান চাকরি নাকি ফ্রিল্যান্সিং। এখন সম্পূর্ণ আপনার নিজের সিদ্ধান্ত আপনি কি চাকরি করবেন নাকি ফ্রিল্যান্সিং করবেন।

লেখকের শেষ কথা:বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিংয়ের সবচেয়ে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি

আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা জানতে পারছেন। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সে সবচেয়ে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি।ফ্রিল্যান্সিং কাজের কতগুলো কাজের সেক্টর রয়েছে।বাংলাদেশের কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করতে চান। তাহলে ভালো একটা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ করে। সঠিক গাইডলাইনের মাধ্যমে ভালো ভাবে একটি স্কিল শিখে ভালোভাবে কাজ করে।টাকা ইনকাম করতে পারেন।

আর আপনি যদি দুই তিনটি স্কিল শিখে ভালোভাবে কাজ করতে পারেন। তাহলে খুব ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করার মাধ্যমে।ভবিষ্যতে ভালো একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন।
আরো বিভিন্ন বিষয় জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে আসতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url