প্রফেশনাল ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম

 
আপনি একটি প্রফেশনাল ব্যান্ড ইউটিউব চ্যানেল খুলে টাকা ইনকাম করতে চান। তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি শুধুমাত্র আপনাদের জন্য।কারণ এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের জানাবো যে  কিভাবে প্রফেশনাল বা ব্র্যান্ড ইউটিউব চ্যানেল খুলে টাকা ইনকাম করতে হয়।
আপনারা যদি ইউটিউব চ্যানেল খোলা সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে আজকে আমাদের এই আর্টিকেল টি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। কারণ আজকের এই আর্টিকেলে কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল খুলে টাকা ইনকাম করা যায় সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

পেজ সূচিপত্র:প্রফেশনাল ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম 

ইউটিউব চেনেলের কাজ কি 

আগে আমাদের দেশি-বিদেশি চ্যানেলের সাথে পরিচিত ছিলাম।সব চ্যানেলগুলো এখন আলাদা আলাদা বিষয়ে জনপ্রিয়। এখনো সেই সব টিভি চ্যানেলগুলো রয়েছে। এখন সেই আধুনিক ইন্টারনেট গুলো বাস্তবতা নতুন চ্যানেলের ধারা সৃষ্টি করছে ইউটিউব চ্যানেল।

আর এখন আমরা চাইলে নিজেরাই ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে অনেক রকম বিষয় ভিডিওর মাধ্যমে জানিয়ে দিতে পারি। যা এক মুহূর্তে বাংলাদেশের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে পৌঁছে যেতে পারে।

এখন বর্তমানে ইউটিউব চ্যানেলে অনেক রকম ভিডিও শেয়ার এর মাধ্যমে উপার্জন করা যায়। এখন অনলাইন জগতে অনেক রকম ভিডিও প্রচারণা করা যায়। সবার জনপ্রিয়তার শীর্ষে ইউটিউব রয়েছে। এখন বড় ছোট সব মানুষের কাছে ইউটিউব ভিডিও চাহিদা অনেক বেশি
 
অধিকাংশ লোকজন ইউটিউব এর মাধ্যমে অনেক রকম ভিডিও দেখে থাকে। এখন বেশিরভাগ মানুষ আর্টিকেল পড়ার চাইতে ভিডিও দেখে অনেক কিছু সম্পর্কে জানার চেষ্টা করে থাকে। তাই এই যুগের  সাথে মানুষ ব্যক্তিগত ভাবে তাল মিলিয়ে নিজে রায় ইউটিউব চ্যানেলে তৈরি করছে।
এজন্য আপনি চাইলে এখন থেকে ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে অনেক রকম ভিডিও প্রচার করতে পারেন। ইউটিউব চ্যানেল হল এমন একটি স্থান এখানে কনটেন্ট ক্রিয়েটররা (ইউটিউব চ্যানেলের মালিক)অনেক রকম ভিডিও আপলোড করে।তা দেখে অনেক ভিউয়ার্সরা। যারা ভিডিও আপলোড করে থাকে  তাদেরকে কনটেন্ট ক্রিয়েটর বলে।

প্রফেশনাল ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম

আমরা অনেকেই ইউটিউব চ্যানেল খুলতে চাই।কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেকেই ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম সম্পর্কে জানিনা।
আপনি যদি আপনার ইউটিউব চ্যানেল টিকে অনেক দিন ধরে ব্যবহার করে,টাকা ইনকাম করতে চান,তাহলে আপনার একটি প্রফেশনাল ইউটিউব চ্যানেল খোলা ভালো।ইউটিউব চ্যানেল ২ধরণের হয়ে থাকে একটি হলো পার্সোনাল ইউটিউব চ্যানেল, আর আরেকটি হলো ব্রান্ড বা প্রফেশনাল ইউটিউব চ্যানেল।
পার্সোনাল ইউটিউব চ্যানেল হলো আপনার ব্যক্তিগত কাজের জন্য ব্যবহার হয়ে থাকে। আর প্রফেশনাল ইউটিউব চ্যানেল আপনার বিজনেসর জন্য ব্যবহার হয়ে থাকে। যেখানে অনেক ব্যক্তি কাজ করতে পারে।তাছাড়া প্রফেশনাল ইউটিউব চ্যানেলের অনেক সুবিধাঅ রয়েছে।

তাই চলুন প্রফেশনাল ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম যেনেনেই।

প্রথম ধাপে আপনাকে ইউটিউবে অ্যাপস ডাউনলোড করতে হবে৷এরপরে ইনস্টল করে নিয়ে ইউটিউব অ্যাপসের হোমপেজে যেতে হবে৷তারপর জিমেইল একাউন্ট দিয়ে সাইন আপ করে নিতে হবে ৷ যদি আপনার আগে থেকেই  সাইনআপ করা থাকে তাহলে সাইনআপ করার প্রয়োজন নেই ৷

দ্বিতীয় ধাপে আপনার ফোনে বা পিসিতে একটা লিংক আসবে, এই লিংক এর উপর ক্লিক করতে হবে ৷ এরপরে ক্রেট এ চ্যানেল নামে একটি অপশন আসবে সেখানে ক্লিক করতে হবে।

তৃতীয় ধাপে সেখানে আপনাকে ব্রান্ড ইউটিউব চ্যানেলের নাম লিখে দিতে হবে। এরপর নিচে দেখবেন একটা বক্সের মত সেখানে টিক মার্ক দিতে হবে। সবশেষে ক্রেট বাটনে ক্লিক করলেই আপনার কাঙ্খিত প্রফেশনাল ইউটিউব চ্যানেল খোলা সম্পূর্ণ হবে।

ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়

পৃথিবীজুড়ে ভিডিও শেয়ারিং ও দেখার প্লাটফর্ম হিসেবে ইউটিউব চ্যানেল বহু মাত্রায় ব্যবহার। কিছু পরিসংখ্যান দেখে খুব সহজে এ সম্পর্কে বুঝতে পারা যায়। প্রতি মিনিটে প্ল্যাটফর্মটিতে ৫০০ ঘন্টার ভিডিও ছাড়া যায়। আর আমরা এখান থেকে প্রতিদিন ১ বিলিয়ন ঘন্টার ভিডিও দেখছি।

এখন এর জনপ্রিয়তা অনেক দেশের উন্নত এর পাশাপাশি বাংলাদেশেও দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। অনেক বড় বড় ইউটিউবার এখনো বাংলাদেশের রয়েছে। বিনোদনের মাধ্যম হিসেবে বাংলাদেশ এটার কোন জুড়ি নেই এখন।

ইউটিউব আমাদেরকে যেমন প্রতিনিয়ত বিনোদন  দিয়ে যাচ্ছে। সেইভাবে অনেক মানুষের জীবিকার মাধ্যমে হিসেবে কাজ করছে এসব ইউটিউব । আপনাদের মাথায় যদি এমন কিছু কনটেন্ট থাকে তাহলে আপনি মনে করেন মানুষের কাছে শেয়ার করলে খুব ভালো সাড়া পাওয়া যাবে।

আপনিও চাইলে ইউটিউব চ্যানেল খুলে টাকা ইনকাম করতে পারেন। বর্তমানে বাংলাদেশের যারা   স্মার্ট ফোন ব্যবহার করে।তাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষের ফোনে ইউটিউব রয়েছে। ইউটিউব চ্যানেল খুলে প্রতি মাসে বেশ মোটা ধরনের টাকা ইনকাম করে থাকে। শুধু তাই নয় কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে নিজের ক্যারিয়ার তৈরি করছে এখন অনেকেই প্রোফেশনাল কোর্স করে বিষয়টিকে নিজের ফ্যাশন ও প্রফেশন হিসেবে বেছে নিচ্ছেন। 
তাই এসব জানার পরে অনেক মানুষ এখন ইউটিউব একাউন্ট খুলে ভিডিও শুরু করছে। এর মধ্যে অনেকেই জানে না কিভাবে টাকা ইনকাম করতে হয় । আজকের এই আঁটিকেলে আমরা আলোচনা করব কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল খুলে টাকা ইনকাম করতে হয়। এ বিষয়ে টাকা ইনকামের সেরা পাঁচটি উপায় নিচে দেওয়া হল।
  • বিজ্ঞাপন থেকে টাকা ইনকাম
  • অ্যাফিলিয়েট লিংকের মাধ্যমে টাকা ইনকাম
  • ডোনেশনের মাধ্যমে টাকা ইনকাম
  • পণ্য বিক্রয় করে টাকা ইনকাম করা
  • স্পোর্টশিপের মাধ্যমে টাকা ইনকাম
আপনারা এই সমস্ত কাজ করে ইউটিউব চ্যানেল থেকে খুব সহজে টাকা ইনকাম করতে পারেন।

ইউটিউব চ্যানেল খোলার জন্য কি কি প্রয়োজন

আপনারা অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন যে ইউটিউব চ্যানেল খুলতে টাকার প্রয়োজন পড়ে কিনা। অথবা ইউটিউব চ্যানেল খুলতে কি কি কাগজপতির প্রয়োজন পড়ে।আসলে আপনারা জানলে অবাক হবেন ইউটিউব চ্যানেল খুলতে কোন প্রকার টাকা পয়সা লাগে না অথবা কোন কাগজ পাতির প্রয়োজন নেই।

এখানে শুধুমাত্র সামান্য কিছু বেসিক তথ্যের প্রয়োজন পরে। তাহলে চলুন জেনে আসা যাক ইউটিউব চ্যানেল খুলতে কি কি প্রয়োজন পড়ে?
সর্বপ্রথম আপনাদের একটি ডিভাইস প্রয়োজন সেটা মোবাইল, কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ। একটি ফোন নাম্বার বা মোবাইল নাম্বার। এরপর ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে।একটি জিমেইল অ্যাকাউন্টের সর্বশেষ ইউটিউব অ্যাপস প্রয়োজন। তাহলে আপনি আপনার কাঙ্খিত ইউটিউব চ্যানেলখুলতে পারবেন।

মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম

আপনার হাতে টাকা ফোনে যদি আগে থেকেই ইউটিউব অ্যাপস ও জিমেইল একাউন্ট থেকে কাকে। তাহলে ইউটিউব চ্যানেল খোলার ব্যাপারে আপনি এক ধাপ এগিয়ে আছেন। আপনার মোবাইলে ইউটিউব চ্যানেল খুলতে সর্বপ্রথম ইউটিউব অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে।এরপর ইউটিউব  অ্যাপসে প্রবেশ করুন। 

এরপর মেইন মেনুর উপরে ডান পাশে প্রোফাইল পিকচারের উপরে ক্লিক করতে হবে। ওইখানে মাই চ্যানেল নামে একটি লেখা আছে সেখানে ক্লিক করতে হবে। চ্যানেলের নাম দিয়ে ক্রিয়েট চ্যানেলের উপরে চাপ দিতে হবে। তাহলে আপনার ইউটিউব চ্যানেল তৈরি হয়ে যাবে। এরপর আপনি আপনার মন মত ভিডিও বানিয়ে এই চ্যানেলটিতে আপলোড করতে পার।

ইউটিউব চ্যানেল ভেরিফাই করার নিয়ম

একটি ইউটিউব চ্যানেল খুললেই যে সব কাজ শেষ, তা কিন্তু একদমই নয়।ইউটিউব চ্যানেল চালানোর জন্য আপনাকে ইউটিউব চ্যানেল ভেরিফাই করতে হবে।
ইউটিউব চ্যানেল ভেরিফাই করার উপাই।

প্রথমে আপনাকে নিজের একটি জিমেইল আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে ইউটিউবে লগইন করতে হবে। জিমেইল আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করার পর। ডানপাশে একদম উপরে প্রোফাইল ফটোতে ক্লিক করলে সেখানে। সেখানে ইউটিউব স্টুডিও নামের একটা অপশন আসবে সেখানে ক্লিক করতে হবে। সেখানে সেটিং অপশনে ক্লিক করে ইউটিউব চ্যানেল সেটিং পেজে প্রবেশ করতে হবে।

এরপর ভেরিফাই,অফসনে কিলিক করতে হবে।সেখানে চেনেল ভেরিফাই অফসনে আপনাকে নিয়ে যাবে।তারপর আপনি টেক্সটমি ভেরিফাই কোড সিলেক্ট করে দিন।এরপর ক্যান্ট্রি সিলেক্ট করুন। এবং ফোন নাম্বার দিন। কিছু ক্ষণের মধ্যে আপনাকে একটা কোট পাঠিয়ে দিবে সেটি লিখতে হবে। এরপর ভেরিফাই বাটমে কিলিক করে ভেরিফাই সাকসেস করতে হবে।তাহলেই আপনার উটিউব চ্যানেল ভেরিফাই হয়ে যাবে।

ইউটিউবে ভিডিও বানাতে কি কি প্রয়োজন

আপনি যদি একজন প্রফেশনাল ইউটিউবার হতে চান।বা ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে টাকা ইনকাম করতে চান। তাহলে ইউটিউবে ভিডিও বানাতে কি কি প্রয়োজন সে ব্যাপারে জ্ঞান থাকাটা জরুরী। ইউটিউবে ভিডিও বানাতে কি কি প্রয়োজন। সেটা একান্ত নির্ভর করে আপনি কি ধরনের ভিডিও তৈরি করবেন তার ওপর।

তবে প্রফেশনাল ইউটিউব ভিডিও তৈরি করতে হলে কয়েকটি জিনিসের প্রয়োজন।তাহলো।

একটি লেপটপ বা কম্পিউটার,অথবা একটা মোবাইল ফোন। ইউটিউবে যদি ভিডিও বানাতে চান তাহলে লেপটপ, বা কম্পিউটার অথবা মোবাইল ফোন, অবশ্যই আপনার থাকতে হবে। এরকারণ ভিডিও রেকর্ড করা থেকে শুরু করে সেই ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করা পর্যন্ত সকল কাজ করার জন্য আপনার লেপটপ, কম্পিউটার, বা মোবাইল ফোনের প্রয়োজন পড়বে।

ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার। আপনি যদি ফোনের মাধ্যমে ভিডিও বানাতে চান,তাহলে আপনার লাগবে ভিডিও ইডিটিং অ্যাপস, আর যদি লেপটপ, বা কম্পিউটার দিয়ে ভিডিও বানাতে চান তাহলে আপনার লাগবে এডিটিং সফটওয়্যার।যার দারা আপনি আপনার ভিডিও সুন্দর ভাবে ইডিট করে ইউটিউবে আপলোড করতে পারেন।
একটি ভালো মানের ক্যামেরা। ইউটিউবে ভিডিও বানাতে সবচাইতে বেশি যে জিনিসটি প্রয়োজন সেটা হচ্ছে একটি ভালো মানের বা প্রফেশনাল ক্যামেরা। একটি ভালো ক্যামেরা ছাড়া আপনি কখনো একটা ভালো মানের ভিডিও বানাতে পারবের না।আর ভিডিও ভালো না হলে মানুষ আপনার ভিডিও দেখবে না। আর এতে করে আপনার ভিউয়ার্স কমে যাবে। তাই একটি ভালো মানের ক্যামেরা প্রয়োজন।

এবং সাউন্ড রেকর্ডিং এর জন্য মাইক্রোফোন। ইউটিউবে ভিডিও বানানোর জন্য ভয়েস বা সাউন্ড সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ। একটি ভিডিওর ভয়েস বা সাউন্ড যদি ভালো না হয়, তাহলে মানুষ আপনার ভিডিও দেখবেনা বা পছন্দ করবে না। আর এতে করে আপনার ভিউ কমে যাবে। তাই প্রত্যেক ইউটিউবাররা তাদের ভিডিওর ভয়েস বা সাউন্ড ক্লিয়ার রাখার চেষ্টা করে।যাতে করে মানুষ ভিডিও দেখে বুঝতে পারে বা মজা পায়। আরে সাউন্ড কোয়ালিটি ভালো করার জন্য ভালো মানের মাইক্রোফোন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

বাংলাদেশে অনেক ধরনের মাইক্রোফোন রয়েছে। যার মধ্যে কিছুটা অনেক দামি রয়েছে। আবার কিছুটা  একটু কম দামে রয়েছ।আপনি যদি নতুন ইউটিউবার হয়ে থাকেন, তাহলে কম দামি মাইক্রোফোন দিয়ে শুরু করাটাই ভালো।কমদামি মাইক্রোফোনের মধ্যে বয়া এম ওয়ান এই মাইক্রোফোনটি নিতে পারেন। এ মাইক্রোফোন টি সাউন্ড কোয়ালিটির দিক থেকে অনেক ভালো।আর দামও আপনারা অনেক কম ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন।

ইউটিউবে কিভাবে ভিডিও ছাড়বো

শুধু ইউটিউব চ্যানেল খুলে, ভিডিও তৈরি করলে হবে না, সঠিক নিয়মে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করতে হবে। হ্যাঁ চলুন জেনে নেই কিভাবে সঠিক নিয়মের, ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করা যায়। আপনি চাইলে ইউটিউবে মোবাইল দিয়ে ভিডিও আপলোড করতে পারেন। আবার আপনি চাইলে  কম্পিউটার দিয়ে ভিডিও আপলোড করতে পারেন।
মোবাইল দিয়ে ভিডিও আপলোড 
  • প্রথমে ইউটিউবে অ্যাপ ওপেন করে নিন।
  • এরপর প্লাস আইকনে ক্লিক করতে হবে।
  • তারপর আপলোটডে এ ভিডিও সিলেক্ট করার পর,
  • যে ভিডিও আপলোড করবেন তা বেছে নিন।
  • এরপর ভিডিওর টাইটেল,ডেসক্রিপশন ইত্যাদি দিয়ে দিতে হবে।
  • তারপর আপলোড বাটনে ক্লিক করলেই কিছুক্ষণের মধ্যেই আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও আপলোড হয়ে যাবে।
 কম্পিউটার দিয়ে ভিডিও আপলোড 
  • প্রথমে ইউটুবে প্রবেশ করুন।
  • জিমেইল আইডি দিয়ে লগইন করে নিন।
  • এরপর টপ বাড়ে থাকা ভিডিও আইকনে ক্লিক করুন। এরপর আপলোড ভিডিওতে ক্লিক করতে হবে।
  • এরপর সিলেক্ট ফাইল আপলোড থেকে কনটেন্টি সিলেক্ট করে নিতে হবে।
  • ভিডিও সংক্রান্ত তথ্য,যেমন, ট্যাগ, টাইটেল, এবং কোন ক্যাটাগরির ভিডিও,ইত্যাদি লিখে দেওয়ার পর। নেক্সট বাটনে ক্লিক করতে হবে। তাহলে আপনার ভিডিও আপলোড হয়ে যাব।

ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইবার বাড়ানোর টিপস

আপনি যদি ইউটিউব চ্যানেলে নতুন হয়ে থাকেন। তাহলে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে, ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইবার কিভাবে বানাতে হয়। আপনার যত ইউটিউবে সাবস্ক্রাইবার বাড়বে।আপনার তত বেশি ভিউ হবে। আর আপনার যত বেশি ভিউ হবে তত বেশি টাকা ইনকাম হবে।

আপনার ইউটিউবে সাবস্ক্রাইবার বাড়ানোর জন্য যে বিষয়গুলি মাথায় রাখতে হবে। তাহলো। ভিডিওর মান, আপনি যে ভিডিও তৈরি করবেন তা যেন মানসম্মত হয়। শর্ট ভিডিও আপলোড করা। আপনি যে ভিডিও তৈরি করবেন তা যেন অনেক বড় বা দীর্ঘ হয়ে না যায়।

ধারাবাহিকতা। আপনাকে ধারায় একভাবে ভিডিও আপলোড করে যেতে হবে। আরে এতে করে আপনার দর্শকের আগ্রহ বাড়বে। বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার। আপনার চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার বাড়ানোর জন্য, আপনার ইউটিউব চ্যানেলের লিংক বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্নভাবে দিয়ে দিতে পারেন।

শিরোনাম। দর্শকরা আপনার ভিডিওর শিরোনাম দেখেই তারা ঠিক করে নেবে যে আপনার ভিডিও তারা দেখবে কিনা। তাই আপনার ভিডিওর শিরোনাম অবশ্যই আকর্ষণীয় হতে হব।

শেষ কথা:প্রফেশনাল ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম

বর্তমানে ইন্টারনেটের দুনিয়ায়,ভিডিও শেয়ারিং এর অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে ইউটিউব।ধীরে ধীরে যত দিন যাচ্ছে আমাদের মধ্যে ইউটিউবে ভিডিও চাহিদা দিনকে দিন বেড়ে চলেছে। আর মানসম্মত ও আকর্ষণীয় ভিডিও আপলোড করে টাকা ইনকাম হচ্ছে। আপনিও চাইলে ইউটিউব চ্যানেল খুলে, আকর্ষণীয় ও সুন্দর সুন্দর ভিডিও আপলোড করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। 

আজকের এই আর্টিকেলে ইউটিউব চ্যানেল খুলে কিভাবে ভিডিও আপলোড করে,টাকা ইনকাম করতে পারবেন সে সম্পর্কেবিস্তারিত আলোচনা করেছি। এই আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়লে আপনারা জানতে পারবেন কিভাবে একটি প্রফেশনাল ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হয়। এবং ভিডিও আপলোড করতে হয়। আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা অনেকটাই উপকৃত হবেন। আরো বিভিন্ন অজানা তথ্য সম্পর্কে জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে আসতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url